মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৫: (সমের জন্য ম্যাস)
যীশু বলেছেন: “আমার লোকজন, তোমরা সবাই ঠান্ডা ও বরফবৃষ্টির কারণে দুঃখ পাচ্ছে, কিন্তু দরিদ্রদের একটি গৃহ বা আশ্রয় থাকতে সুভাগ্য। তারা তাদের জীবন রক্ষার্থে খাদ্যের জন্য ফুড শেল্ফ অথবা ফুদ স্ট্যাম্পের উপর নির্ভর করে থাকে। তাই যখন তুমি ধান্যবতী দানের কথা চিন্তা কর, তোমরা লেন্টের সময় স্থানীয় ফুড শেল্ফে দান করতে পারো। তুমি এ কাজের অংশ ছিল এবং মানুষেরা তাদের প্রয়োজনে খাদ্য পাওয়ার জন্য কতটা আনন্দিত হয়েছিল তা জানতে পারে। তুমিও ‘আমার বাবা’ প্রার্থনা পড়ছিল, যাকে গস্পেলে উল্লেখ করা হয়েছে। লেন্টের সময় তোমরা বেশি প্রার্থনা করো এবং মানুষদের ক্ষামায় দিতে ফোকাস রাখা ভালো হবে, পরিবর্তে ছোট মতভেদের জন্য ঘৃণা রেখে না। জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত যে পেটি পার্থক্যের কারণে লোকজনকে এড়াতে হয়। ক্ষমা ও বিস্মৃত করতে শিখো যেন তুমি আনন্দপূর্ণ জীবনে অগ্রসর হতে পারে, পরিবর্তে ঘৃণার জীবনের সাথে না থাকতে। সমের জন্য তোমাদের ম্যাসটি স্মরণ করার জন্য কৃতজ্ঞ ছিলেন।”
যীশু বলেছেন: “আমার লোকজন, তুমি যাদুকরদের কাছে আমাকে খালাসীদের সাথে ভোজন নেওয়ার জন্য সমালোচনা করলে মনে রাখো যা আমি তাদেরকে বলেছিলাম। রোগীরা চিকিত্সকের প্রয়োজন পায় এবং না স্ব-সৎকারী। তাই যখন তুমি অসুস্থ হও, তোমরা সুস্থ হওয়ার জন্য একজন চিকিত্সক খোজতে পারো। তোমার দৃষ্টিতে দেখেছ যে তুমি অন্যদের প্রতি আরও সহানুবাদী হয়ে যাও কারণ তুমি তাদের দুঃখ ও অসম্মতি সম্পর্কে কিছুটা বুঝতে পারে। যখন তুমি সুস্থ, তুমি এসব দুঃখকে যতটুকু অনুভব করো না সেটা তোমার অসুস্থ অবস্থায় হয়। তুমি অন্যদের সুস্থ হওয়ার জন্য কিছু ঔষধ বা পরামর্শ দিতে চাও যেন তারা ভালো হতে পারে। এটিও তোমার আধ্যাত্মিক জীবনে প্রযোজ্য যখন তুমি শপথ অথবা লিঙ্গ-সংক্রান্ত পাপে জড়িত হয়। তুমি আত্মায় রোগী হয়ে উঠো এবং আমাকে সাক্ষীর কাছে আসতে চাও যেন তোমার পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ও আধ্যাত্মিক অসুস্থতা নিরাময় হয়। ক্ষমা দিতে পারে তোমার পাপ থেকে মুক্তি দেয়া ও আধ্যাত্মিক রোগের নিরাময় করে। তুমি অন্যদের দেখতে পারো যারা পাপাচারী জীবনযাত্রা করছে অথবা রাবিবারের ম্যাসে আসছেন না। অন্যদেরকে বিচার করতে পারে না, কিন্তু তাদেরকে আমার আদেশ অনুসারে কম পাপময় জীবনে বসবাস করার কিছু নরম পরামর্শ দিতে পারো। তুমি অন্যান্য লোকেদেরও সাক্ষীর কাছে যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করতে পারো যেন তারা আত্মাকে সাহায্য করতে পারে ও তাদের আধ্যাত্মিক অসুস্থতা নিরাময় হয়। আমার কাছে আসে এবং আমি পুরোটা মানুষকে, শরীরের রোগ অথবা আধ্যাত্মিক রোগ উভয়েরই সুস্থ করে দিতে পারো।”