যিশুর কথা: “মেরো লোকজন, জীবনে তোমরা অনেক পথ ও বেছে নেওয়া সিদ্ধান্তের সম্মুখীন। প্রতিটি কর্মকাণ্ডই শ্রেষ্ঠ বা খারাপের জন্য একটি নির্বাচন। কিন্তু তুমি মোর পন্থা অথবা দেবিল এবং বিশ্বের পন্থাকে আলাদা করতে যেনে একটা সুদৃঢ়ভাবে গঠিত বুদ্ধিমত্তা রাখো। এই চয়েসের দৃষ্টিভঙ্গী, যা বিশ্বের প্রলুব্ধকর রাস্তার বিপরীতে স্বর্গের স্ফীত রাস্তায় পৌঁছানোর জন্য তোমাদের প্রতিদিন সম্মুখীন হয়। মোর বিন্দুর হল যে, তুমি স্বর্গে যাওয়ার লক্ষ্যে মোকে নজরে রাখা উচিত। কখনও কখনও বিশ্বের সুবিধার ও আনন্দের পথ অনুসরণ করতে হলে ভুল হয়ে যায়, কিন্তু আধিক্য এবং বিশ্বের পন্থাকে জীবনের নেতৃত্ব দিতে দেয় না। ক্রয় করার শপিং মল, টাকা বা ক্রুজ তোমাদের ঈশ্বর হতে পারে না। বরং প্রার্থনা করো যে মোর পথে ফিরে আসতে পারবে এবং স্বর্গে যাওয়ার জন্য মোর উপদেশ ও দৈনিক প্রার্থনায় মোকেই সেবা করা উচিত, এবং তোমার হৃদয়ের ভালোবাসা ও নজরকে মো ও তোমার পাশবর্তী মানুষদের সেবাতে রাখ।”
যিশুর কথা: “মেরো লোকজন, আমি তোমাদের শিশুদের মধ্যে কিছু অসামান্য ঘটনা দেখাচ্ছি যারা বিকৃতির, অ্যালার্জী, ক্যান্সার এবং আটিজ্মে ভুগছে। এগুলো বাড়তে চলেছে ও এর কারণ হল তোমাদের বিমানের দূষণ এবং জলদূষণ, ছোটো শিশুদের টিকা থেকে ভাইরাস ও সংরক্ষক পদার্থের কারণে। মাইক্রোবেল নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং লোকজন উচ্চ তানবেগী বিদ্যুৎ তার দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে, রসায়নিক কারখানা ও পেট্রোলিয়াম শোধনাগারের কাছাকাছি দূষণও রয়েছে। যতই তোমাদের কীটনাশক পাখির জনসংখ্যার উপর প্রভাব ফেলেছে, ততই তোমার ভূমিজলে রাসায়নিক পদার্থগুলি গর্ভধারণের হার কমিয়ে দেয়। এসব দূষণের বাইরে, তুমি খাওয়ার জন্য সেচ্ছা করা কৃষিকাজ ও প্রাণীকে পরিবর্তন করছো যা তোমাদের শরীর রসায়নে প্রভাব ফেলতে পারে। মানুষ আমার প্রকৃতির সমতুল্য অনেক জিনিসে ধ্বংস করে দিচ্ছে। এখনই সব কিছু মোর আদি সম্পূর্ণ কৃষিকাজ ও প্রাণীকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে, না হলে তোমাদের রোগ আরও খারাপ হয়ে যাবে। এইসব জিনিসের অনেকটাই তোমাদের আহারের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য করা হয়েছে যে কয়েকজন ধনী হতে পারে। যখন আমি ফিরে আসবো, আমাকে প্রকৃতিতে মোর আদিম সম্পূর্ণতা পুনরুদ্ধারে করতে হবে। স্বাভাবিক খাওয়ার চেষ্টা করো এবং কৃষকাজের সেচ্ছাসম্পন্ন প্রাণী ও টিকা এড়িয়ে চলো। হার্বস ও ভিটামিন গ্রহণ করে তোমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কাজ করো।”