যীশু বলেছেন: “আমার লোকজন, জীবন তোমাদের পাশ দিয়ে যেতে দেখতে বসে থাকা এবং শিকায়ত করা একটা বিষয়। আরেকটি বিষয় হলো তোমরা তোমাদের দাবিদারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গেলেও শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের মাধ্যমে জন্মনিরোধক আদালতের সিদ্ধান্তের বিপক্ষে সুসংবাদ প্রচার করা। যখন লোকজন তাদের মন্দবুদের নেতৃবর্গের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে, তখন দেখতে পারো যে প্রাণহানি প্রার্থীদের কীভাবে পরাজিত করা যেতে পারে। এই সর্বশেষ স্বাস্থ্য নীতিমালা এবং এর সকল গোপন চুক্তির কারণে লোকজন রাগান্বিত হয়েছে, আর তারা বর্তমান প্রশাসনের প্ল্যানের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ছে যাতে কংগ্রেসকে একটি খারাপ আইনে দবাব দেওয়া হয়। ডেভিড গোলিয়াথকে পরাজিত করার মতোই, প্রাণহানি সংস্কৃতির লোকেরা একটি গুরুত্বপূর্ণ সিনেট আসন হারিয়ে ফেলেছে, যা তাদের ৬০ ভোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা থামাতে সাহায্য করেছে। এখন তোমরা দেখছো যে, যদি তুমি একটি দল হিসেবে কর্মক্ষম হয়ে উঠো এবং তাদের ক্ষমতার উপরে চলে যাও, তবে জনগণের ইচ্ছা একদল বিশ্ববাসীকেও অতিক্রম করতে পারে। প্রার্থনা করে আমার শক্তিতে আহ্বান জানাও এবং তুমি এমনকি রাজনৈতিক পাহাড়গুলোও সরাতে পারো।”
যীশু বলেছেন: “আমার লোকজন, একটি জাতীয় জরুরীর প্রয়োজন তৈরি করতে একদল বিশ্ববাসী বিভিন্ন টেরোরিস্ট ষড়যন্ত্র ব্যবহার করতে পারে যেগুলি কিছু প্রধান ভবন ধ্বংস করে ফেলতে পারে, বা মরণধর্মা সুইনে ফ্লু ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারে, অথবা তোমাদের পানির বিষাক্ততা ঘটাতে পারে। তোমার বায়ুর, পানি বা বিদ্যুৎ গ্রিডের উপর এই আক্রমণগুলো হলো তোমার সবচেয়ে দুর্বল লক্ষ্যবস্তু। এজন্য এলিটদের তাদের নিচু ভূগর্ভস্থ শেল্টার আছে যাতে তারা জনসংখ্যা কমিয়ে আনতে যে কোনও উপায় থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারে। প্রাণহানি সংস্কৃতির লোকেরা জনসংখ্যার পরিমাণকে দ্রুত হ্রাস করার প্ল্যান করছে, আর সবচেয়ে ত্বরিত উপায় হলো একটি অত্যন্ত সংক্রামক এবং মরণধর্মী ভাইরাল মহামারী। এটি কেমট্রেইলসের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হতে পারে বা রোগজীবাণু ফ্লু শোটগুলিতে জীবন্ত ভাইরাস রাখা দ্বারাও ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই বদমাশদের নিজেদের জন্য একটি প্রতিরোধী টিকা ইতোমধ্যে আছে। এজন্য আমি তোমাদের বলেছি, যখন অনেক লোক নতুন একটা ভাইরাল রোগ থেকে মারা যাচ্ছে, সেটা হলো তুমি আশ্রয় নিতে এবং আমার সাথে তোমার রক্ষাকর্তৃদেবতা দেরকে ডাকে। আমার আলোর ক্রুস দেখতে পেলে তোমরা আমার আশ্রয়ে সুস্থ হবে। যখন মার্শাল লাও ঘোষণা করা হবে, সেটা হলো আমার রক্ষায় বিশ্বাস কর।”